ঢাকা , শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
লালদিয়া-পানগাঁওয়ে ১০ বছর করমুক্ত সুবিধা পাবে ২ বিদেশি কোম্পানি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল সর্বোচ্চ আদালতের জুলাইয়ে ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করা ফারাবীসহ ৩ জনকে পিটিয়ে আহত জাতীয় নির্বাচনের আগে সক্রিয় আন্ডারওয়ার্ল্ড মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ গ্রেফতার ৪ পাবনায় চিরকুট লিখে নিখোঁজ ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার গলায় ফাঁস দিয়ে নির্মাণ শ্রমিকের আত্মহত্যা রাঙামাটিতে ৩৬ ঘণ্টার হরতাল, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ ফেনীতে পৃথক ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু বান্দরবানে ভ্রাম্যমাণ আদালতে হামলা আটক ৫ ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাসায় অগ্নিসংযোগ ককটেল বিস্ফোরণ অপহরণ হয়েছে সৌদি আরবে মুক্তিপণ আদায় বাংলাদেশে পার্শ্ববর্তী দেশে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে-টুকু পুলিশের ওপর হামলা চললে নিজেদের ঘরবাড়ি নিজেরাই পাহারা দিতে হবে-ডিএমপি কমিশনার রাজস্ব কর্মকর্তা ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা তৈরি পোশাকের কার্যাদেশ থেকে সরে যাচ্ছে বড় ক্রেতারা ২০২৬ বিশ্বকাপ ড্রয়ের শীর্ষে আছে যারা ৫২ বছরে প্রথমবার এমন কীর্তি গড়লেন হাকিমি ৯ বছরের মধ্যে সেরা অবস্থানে বাংলাদেশ নতুন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

নির্বাচন সফলে শৃঙ্খলা বাহিনীর চেয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা বড় : সিইসি

  • আপলোড সময় : ২০-১১-২০২৫ ০২:৩৬:৪৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২০-১১-২০২৫ ০২:৩৬:৪৪ অপরাহ্ন
নির্বাচন সফলে শৃঙ্খলা বাহিনীর চেয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা বড় : সিইসি
নির্বাচন সফল করার ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা বড় বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না। গতকাল বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে এসব কথা বলেন তিনি। এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কমিশনের প্রত্যাশা, সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনী আচরণবিধি পরিপালনে তাদের প্রতিশ্রুতি বজায় রাখবে। তিনি উল্লেখ করেন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা জরুরি, যার প্রধান শর্ত আচরণবিধি মেনে চলা। সিইসি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়ানোর ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন। সব দল নিজ নিজ কর্মীদের মাধ্যমে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসার জন্য উৎসাহিত করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। সিইসি বলেন, শপথ গ্রহণের পর থেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চললেও, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের (ইআরএসসি) কাজের কারণে পূর্ণাঙ্গ আলোচনা শুরু করতে কিছুটা দেরি হয়েছে। গত বছরের ২৪ নভেম্বর শপথ গ্রহণের পর থেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়। তবে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কাজ চলমান থাকায় এবং জাতীয় নেতৃবৃন্দ অনেকেই সেই আলোচনায় ব্যস্ত থাকায়, ইসি সমান্তরালভাবে আরেকটি আলোচনা চালাতে চায়নি। কমিশনের কার্যক্রম শেষ হওয়ার পরই এই আলোচনা শুরু করা হয়েছে। সিইসি জানান, শুধু নির্বাচন কমিশনই নয়, সব রাজনৈতিক দলই জাতির কাছে একটি সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য ওয়াদাবদ্ধ। সবাই কিন্তু একটা সুন্দর, গ্রহণযোগ্য একটা নির্বাচনের জন্য জাতির কাছে ওয়াদা দিয়েছেন। তিনি বলেন, সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংস্থার লিখিত মতামত পর্যালোচনা করে আচরণবিধি চূড়ান্ত করা হয়েছে। আচরণ বিধি প্রস্তুত করাটা বড় কাজ নয়। আচরণ বিধি প্রতিপালনটাই হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, গত ১০-১৫ বছরে ভোটারদের মধ্যে এক ধরণের ভোট-বিমুখতা সৃষ্টি হয়েছিল। এজন্য আপনারা জাতীয় নেতৃবৃন্দ পলিটিকাল লিডাররা যারা সরাসরি তৃণমূলের সাথে যাদের সম্পর্ক...আপনারা জনগণকে একটু উদ্বুদ্ধ করে একটু ভূমিকা রাখবেন। আমরা আশা করি যাতে মানুষ ভোট কেন্দ্রে আসে এবং ব্যাপক সংখ্যায় আসে। তিনি আরও বলেন, কীভাবে আমরা সবাই মিলে রাজনৈতিক দল এবং দেশের ভোটার এবং নির্বাচন কমিশন আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সবাই মিলে কিভাবে আমরা একটা সুন্দর নির্বাচন জাতিকে উপহার দিতে পারি সেই লক্ষ্যে আমরা একসঙ্গে কাজ করবো।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স